৫৫ মাসের অপেক্ষার অবসান! ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে আবার জ্বলে উঠল ফুটবলের ম্যাজিক। ভুটানকে ২-০ গোলে হারিয়ে বাংলাদেশের ফুটবল ফিরে পেল তার হারানো গৌরব। আর এই জয়ের নায়ক হয়ে উঠলেন ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশি মিডফিল্ডার হামজা চৌধুরী। পুরো স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে দর্শকদের গর্জন, “বাংলাদেশ! বাংলাদেশ!”
ম্যাচ শুরুর মাত্র ছয় মিনিটে কর্নার থেকে জামাল ভূঁইয়ার সঠিক সাপ্লাইয়ে হেডে বল জালে ঝাঁপিয়ে দিলেন হামজা। প্রিমিয়ার লিগের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এই তারকা খেলোয়াড় জাতীয় দলের জার্সিতে প্রথম গোলটিই করলেন চোখ ধাঁধানো স্টাইলে। গ্যালারিতে উত্তেজনার ঝড়, মনে হচ্ছিল যেন বহুদিনের স্বপ্ন সত্যি হলো! দ্বিতীয়ার্ধে সুযোগ তৈরি করলেন সোহেল রানা। ৪৮ মিনিটে ২৫ গজ দূর থেকে তাঁর ঝড়ো শটে ভুটানের গোলকিপার নিঃস্ব। স্কোরলাইন ২-০! এরপর রাকিব হোসেন, ফাহামিদুল ইসলামদের আক্রমণেও ভুটানের ডিফেন্স হিমশিম খেয়েছে। কোচ কাবরেরা স্ট্র্যাটেজিক পরিবর্তন এনে মাঠে রাখলেন হৃদয়, মোরছালিন, ইব্রাহিমদের—যেন ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিরুদ্ধে আসন্ন ম্যাচের জন্য শক্তি বাঁচানো যায়। ২১ হাজার ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামে প্রায় ১৫ হাজার দর্শকের উপস্থিতি। ম্যাচ শেষে হামজাকে ঘিরে সেলফির হিড়িক। এমনকি নিরাপত্তা কর্মীদের বাধা ডিঙ্গিয়েও ভক্তরা ছুটে গেছেন তাঁর কাছে। ফাহামিদুলের বাবা-মা প্রেসবক্সে উত্তেজনা উপভোগ করেছেন, আর প্রেসিডেন্ট বক্সে বসে নতুন তারকা শমিত সোম দেখেছেন বাংলাদেশের ফুটবলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। এই জয় কেবল একটি ম্যাচ জেতা নয় এ যেন বাংলাদেশের ফুটবলের পুনর্জন্ম। দীর্ঘদিনের নিষ্ক্রিয়তা ভেঙে আবারও আলোকিত হলো জাতীয় স্টেডিয়াম। ফুটবলপ্রেমীদের মনে জেগেছে নতুন আশা, “আমরা ফিরে এসেছি!”
“বাংলাদেশ! বাংলাদেশ!” গ্যালারি থেকে আবারও ধ্বনিত হলো সেই চিরচেনা স্লোগান। ফুটবলের তীর্থভূমিতে আবারও শুরু হলো নতুন ইতিহাস লেখার পালা! জার্সিতে প্রথম গোলটিই করলেন চোখ ধাঁধানো স্টাইলে। গ্যালারিতে উত্তেজনার ঝড়, মনে হচ্ছিল যেন বহুদিনের স্বপ্ন সত্যি হলো! দ্বিতীয়ার্ধে সুযোগ তৈরি করলেন সোহেল রানা। ৪৮ মিনিটে ২৫ গজ দূর থেকে তাঁর ঝড়ো শটে ভুটানের গোলকিপার নিঃস্ব। স্কোরলাইন ২-০! এরপর রাকিব হোসেন, ফাহামিদুল ইসলামদের আক্রমণেও ভুটানের ডিফেন্স হিমশিম খেয়েছে। কোচ কাবরেরা স্ট্র্যাটেজিক পরিবর্তন এনে মাঠে রাখলেন হৃদয়, মোরছালিন, ইব্রাহিমদের যেন ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিরুদ্ধে আসন্ন ম্যাচের জন্য শক্তি বাঁচানো যায়। ২১ হাজার ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামে প্রায় ১৫ হাজার দর্শকের উপস্থিতি। ম্যাচ শেষে হামজাকে ঘিরে সেলফির হিড়িক। এমনকি নিরাপত্তা কর্মীদের বাধা ডিঙ্গিয়েও ভক্তরা ছুটে গেছেন তাঁর কাছে। ফাহামিদুলের বাবা-মা প্রেসবক্সে উত্তেজনা উপভোগ করেছেন, আর প্রেসিডেন্ট বক্সে বসে নতুন তারকা শমিত সোম দেখেছেন বাংলাদেশের ফুটবলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। এই জয় কেবল একটি ম্যাচ জেতা নয় এ যেন বাংলাদেশের ফুটবলের পুনর্জন্ম। দীর্ঘদিনের নিষ্ক্রিয়তা ভেঙে আবারও আলোকিত হলো জাতীয় স্টেডিয়াম। ফুটবলপ্রেমীদের মনে জেগেছে নতুন আশা, “আমরা ফিরে এসেছি!”
“বাংলাদেশ! বাংলাদেশ!” —গ্যালারি থেকে আবারও ধ্বনিত হলো সেই চিরচেনা স্লোগান। ফুটবলের তীর্থভূমিতে আবারও শুরু হলো নতুন ইতিহাস লেখার পালা!
– ইমরুল কায়েস





